ক.বি.ডেস্ক: ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার্স অ্যাসোশিয়েসন অব বাংলাদেশ (আইএসপিএবি) এর নব নির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটিকে সংবর্ধনা এবং ফুলেল শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেছে বাংলাদেশ কমপিউটার সমিতি (বিসিএস)। গত রবিবার (১৩ ফেব্রুযারি) ধানমন্ডিস্থ বিসিএস ইনোভেশন সেন্টারে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আইএসপিএবি’র সভাপতি ইমদাদুল হক, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল করিম ভূঁইয়া, সহসভাপতি আনোয়ারুল আজিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এ কাইয়ুম রাশেদ এবং মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ মো. আসাদুজ্জামান (সুজন), পরিচালক সাকিফ আহমেদ, এ এম কামাল উদ্দিন আহমেদ সেলিম, ফুয়াদ মোহাম্মদ শরফুদ্দিন এবং মো. নাসির উদ্দিন।
উপস্থিত ছিলেন বিসিএস সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীর, যুগ্ম মহাসচিব মুজাহিদ আল বেরুনী সুজন, পরিচালক মোশররফ হোসেন সুমন, বিসিএস’র প্রাক্তন সভাপতি এস এম ইকবাল, বিভিন্ন উপ কমিটির চেয়ারম্যান এবং সদস্যবৃন্দ ও আইএসপিএবি’র সদস্যবৃন্দ। সংবর্ধনা অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন বিসিএস মহাসচিব মুহাম্মদ মনিরুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে মো. শাহিদ-উল-মুনীর বলেন, আইএসপিএবির সঙ্গে বিসিএসর সম্পর্ক বরাবরের মতোই আন্তরিক। তথ্যপ্রযুক্তির প্রথম এবং প্রধান সংগঠন হিসেবে বিসিএস এই খাতের সকল সংগঠনকে আন্তরিকতার সঙ্গে শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করে। আইএসপিএবিতে এবার যারা নেতৃত্বে এসেছেন, তারা এই খাতকে সমৃদ্ধ করার জন্য নিজেদের যোগ্যতা প্রমাণ করবেন বলেই আমি বিশ্বাস করি। ইন্টারনেট খাতকে এগিয়ে নেয়ার জন্য নব-নির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটি একাগ্রতার সঙ্গে কাজ করবেন। আইএসপিএবির যেকোন প্রয়োজনে বিসিএস পাশে থাকবে।
ইমদাদুল হক বলেন, বিসিএস এবং আইএসপিএবি এক সুতোয় গাঁথা দুটি সংগঠন। সম্প্রতি বিসিএস ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস অব আইটি বাংলাদেশ ২০২১ (ডব্লিউসিআইটি বাংলাদেশ ২০২১) সফলতার সঙ্গে সম্পন্ন করেছে। করোনাকালীন সময়ে আন্তর্জাতিক এই আড়াম্বরপূর্ণ আয়োজনের জন্য বিসিএস কার্যনির্বাহী কমিটিকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করি। ভবিষ্যতেও বিসিএস নিজেদের এই অগ্রযাত্রা চলমান রাখবে বলেই আমার বিশ্বাস। আমরা যেহেতু আইএসপিএবির দায়িত্ব নিয়েছি সেহেতু এই সংগঠনে কার্যকরী ভূমিকা রেখে তথ্যপ্রযুক্তি খাতের গুরুত্বপূর্ণ অংশ ইন্টারনেটের সহজলভ্যতা নিয়ে আমরা কাজ করবো। ইন্টারনেটের সুফল ছড়িয়ে যাক প্রত্যন্থ গ্রামেও।