Monday, October 7, 2024
More

    সর্বশেষ

    ডিআইইউর আয়োজনে ২৮-৩০ এপ্রিল ‘করোনাথন-১৯’

    কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে বর্তমানে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ মোকাবেলায় চিকিত্সকদের পাশাপাশি প্রযুক্তিবিদদেরও একটা দায়বদ্ধতা আছে। আর তা মোকাবেলায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি হতে পারে প্রযুক্তিবিদদের অন্যতম একটা হাতিয়ার।

    সে লক্ষ্যেই করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) ২৮-৩০ এপ্রিল ২০২০ অনলাইনে আয়োজন করতে যাচ্ছে “করোনাথন-১৯” হ্যাকাথন। যেখানে বাংলাদেশসহ সারা পৃথিবীর যুব সমাজ এবং ছাত্র সমাজ অংশগ্রহণকরতে পারবে। ডিআইইউর গবেষকদের তত্ত্বাবধানে করোনা মোকাবেলার প্রযুক্তি নির্ভর বিভিন্ন উপায় উদ্ভাবন করবে এবং বিজয়ীগণ পুরস্কার হিসেবে পাবেন ২৫০০০ ইউএস ডলার।

    প্রতিযোগিতার ক্ষেত্র সমুহ (করোনার প্রভাব বিবেচনায়) হচ্ছে স্বাস্থ্য সেবা, খাদ্য ও পুষ্টি সেবা, শিক্ষা সেবা ও ওপেন বক্স আইডিয়া। এ হ্যাকাথন দুটি গ্রুপে অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম গ্রুপ দশম থেকে দ্বাদশ শ্রেনীর শিক্ষার্থীদের জন্য এবং দ্বিতীয় গ্রুপ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত। প্রতিযোগীরা একক অথবা দলবদ্বভাবে (সর্বোচ্চ ৩জন) অংশগ্রহণ করতে পারবে। জুরি হিসেবে থাকবেন দেশের প্রথিতযশা তথ্যপ্রযুক্তিবিদ ও স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞগন ।  

    কভিড-১৯ এর কারণে বিশ্বব্যাপী সৃষ্টি হওয়া অসংখ্য সমস্যার সমাধান সনাক্তকরণ, বর্তমান পরিস্থিতিতে সবচেয়ে জরুরি সমস্যাগুলো যথা স্বাস্থ্য, খাদ্য, পুষ্টি ইত্যাদির সমাধান নির্ণয় করা, শিক্ষার্থীদেরকে বাস্তব জীবনের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে উদ্বুদ্ধ করা এবং বর্তমান সংকট মোকাবেলায় বিভিন্ন উপায় উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীগণ যেন তাদের জ্ঞান এবং দক্ষতা কাজে লাগাতে পারে সে লক্ষ্যে তাদের যথাযথ প–্যাটফর্ম প্রদান করাই এই ‘করোনাথন-১৯’ এর উদ্দেশ্য।

    প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহন করতে ভিজিট করুন : https://coronathon19.daffodilvarsity.edu.bd/  

    ‘করোনাথন-১৯’ একটা যুদ্ধের নাম, যা করোনার মহামারীর বিরুদ্বে। ঘরে বসে লকডাউন অবস্থায় থাকা ছাত্র-ছাত্রীদের মেধাকে প্রযুক্তির কাজে লাগিয়ে করোনা ভাইরাস মোকাবেলার একটি হেকাথনের নাম করোনাথন-১৯। যার আয়োজক ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। এই হেকাথনে ঘরে বসেই অংশগ্রহন করতে পারবে স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া সারা বিশ্বের ছাত্রছাত্রীরা।

    করোনার প্রকোপের উপর মুলত কেন্দ্র করেই এআই, মেশিন লার্নিং, আইওটি এবং বিগ ডাটা প্রযুক্তিগুলোর মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা, খাদ্য ও পুষ্টি, শিক্ষাসহ আরো অন্যান্য বিষয়ের ওপর সমাধান বের করে আনাই এই করোনাথন-১৯ এর মূল লক্ষ্য। ছাত্রছাত্রীদের জমা দেয়া সমাধানগুলি ডিআইইউর এবং আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে সমাদৃত প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ দ্বারা পরীক্ষা- নিরীক্ষার মাধ্যমে নির্বাচিত করা হবে। নির্বাচিত সমাধানগুলোকে আরো পরিশালিত করার জন্য ডিআইইউ আর্থিক অনুদানসহ উন্নত ল্যাব সেবা প্রদান করবে।

    সর্বশেষ

    পড়েছেন তো?

    Stay in touch

    To be updated with all the latest news, offers and special announcements.