ক.বি.ডেস্ক: শাওমি দেশের স্মার্টফোন গ্রাহকদের জন্য নতুন চারটি বিক্রয়োত্তর সেবা কেন্দ্র চালু করেছে। গ্রাহকদের বিক্রয়োত্তর সেবা আরও সহজে ও হাতের কাছাকাছি পৌঁছে দিতে এসব বিক্রয়োত্তর সেবা কেন্দ্র চালু করেছে শাওমি। নতুন চালু করা সার্ভিস সেন্টারগুলো ফরিদপুর, ঢাকার সাভার, নোয়াখালী ও দিনাজপুরে অবস্থিত। নতুন চারটিসহ দেশে এখন সার্ভিস সেন্টারের সংখ্যা ২৩টি। এসব সার্ভিস সেন্টারগুলো শাওমির দ্রুত বর্ধিত গ্রাহকদের আরেও উন্নত সেবা দিতে সহযোগিতা করবে।
শাওমি বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার জিয়াউদ্দিন চৌধুরী বলেন, ন্যায্য মূল্যে অত্যাধুনিক স্মার্টফোন বিক্রির মাধ্যমে ফ্যানদের আস্থা অর্জনের পাশাপাশি শাওমি বিক্রয়োত্তার সেবাকে আরও গতিশীল করেছে। শীর্ষস্থানীয় কনজ্যুমার ইন্টেলিজেন্স ফার্ম রেডকোয়ান্টার হিসাবে বাংলাদেশের বাজারে বিক্রয়োত্তর সেবায় ২০১৯ সালের শেষ প্রান্তিক থেকে শীর্ষ ব্র্যান্ড শাওমি। আমরা সবসময় চেষ্টা করি আমাদের ফ্যান এবং গ্রাহকদের সর্বোত্তম সেবা পাওয়া নিশ্চিত করা। সেবা দেয়ার সেই অংশ হিসেবেই আমাদের নতুন এই চারটি সার্ভিস সেন্টারের সংযোজন। অপেক্ষাকৃত দূরবর্তী এলাকাতে এসব সার্ভিস সেন্টার খোলার মাধ্যমে গ্রাহকরা আরেও উন্নত সেবা পাবে।
শাওমির নতুন সার্ভিস সেন্টারগুলো ফরিদপুর সদরের জনতার মোড়ের সামসুদ্দিন টাওয়ার, লেভেল ৩-এ; ঢাকার সাভারের ৪২ শাহীবাগ শিমুলতলীর এমকে টাওয়ার, লেভেল ৬; নোয়াখালীর চৌমুহনীর করিমপুর রোড, রেলগেট, মোরশেদ আলম কমপ্লেক্সের চতুর্থ তলা এবং দিনাজপুরের স্টেশন রোডের গুলশান ট্রেড সেন্টার, শপ নং ২, লেভেল ২-এ অবস্থিত। এসব সেন্টার থেকে গ্রাহকরা শুক্রবার ছাড়া সপ্তাহের অন্য দিনগুলোতে সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সেবা নিতে পারবেন। এ ছাড়া সহজেই গ্রাহকদের সেবা দিতে দেশব্যাপী শাওমির রয়েছে ৩৯টি কালেকশন পয়েন্ট। তরুণরা যেকোন সমস্যায় পড়লেই সেগুলো থেকে দ্রুত সমাধান পাচ্ছেন। দেশের ফ্যানদের স্বল্পমূল্য সেরা স্পেসিফিকেশনের স্মার্টফোন তুলে দিতে শাওমি দেশব্যাপী তাদের রিটেইল নেটওয়ার্ক গড়ে তুলছে। বর্তমানে আড়াই শতাধিক অথোরাইজড মি স্টোর, ৫০টি মি প্রেফারড পার্টনার স্টোর, ৩০০০+ রিটেইল পয়েন্ট রয়েছে শাওমির। শাওমির অথোরাইজড সার্ভিস সেন্টার এবং কালেকশন পয়েন্ট সম্পর্কে জানতে: https://www.mi.com/bd/service/repair/