Thursday, July 31, 2025

সর্বশেষ

ফাইভ-জি যুগে বাংলাদেশ

ক.বি.ডেস্ক: ফাইভ-জি যুগে প্রবেশ করল বাংলাদেশ। গতকাল রবিবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে ‘নিউ এরা উইডথ ফাইভ-জি’ শিরোনামের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত থেকে ‘‘ফাইভ-জি’’ উদ্বোধন করেন সজীব ওয়াজেদ জয়। রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিকম অপারেটর টেলিটক পরীক্ষামূলকভাবে ছয়টি সাইটে এই পরিষেবা চালু করেছে। গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া, বাংলাদেশ সচিবালয়, সাভারে জাতীয় শহীদ স্মৃতিসৌধ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, ধানমন্ডি-৩২ এবং ঢাকার শের-ই-বাংলা নগর।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও আইসিটি মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান এ কে এম রহমতুল্লাহ, ডাক ও  টেলিযোগাযোগ সচিব মো. খলিলুর রহমান, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শাহাব উদ্দিন, বাংলাদেশ টেলিকম নিয়ন্ত্রক কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, হুয়াওয়ে  টেকনোলজিসের আঞ্চলিক প্রধান সাইমন লিন। অনলাইনে সংযুক্ত ছিলেন হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঝাং ঝেংজুন।

মার্চে স্পেকট্রাম বা তরঙ্গ নিলামের পরে বেসরকারি অপারেটররা আগামী বছর ৫জি চালু করতে পারবে বলে আশা করা হচ্ছে। হুয়াওয়ে বাংলাদেশ লিমিটেডের সহযোগিতায় ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের উদ্যোগে বাংলাদেশ আরও ৬০টিরও বেশি দেশের সঙ্গে ৫জি মোবাইল ইন্টারনেট সংযোগ চালু করতে যোগ দেয়।

রাষ্ট্রয়ত্ত মোবাইল ফোন অপারেটর টেলিটকের হাত ধরে বাংলাদেশে এলো ফাইভ-জি। ফাইভ-জি প্রযুক্তি চালু করতে টেলিটককে সহায়তা করছে হুয়াওয়ে ও নকিয়া। টেলিকমিউনিকেশনে, ৫জি হল ব্রডব্যান্ড সেলুলার নেটওয়ার্কগুলোর জন্য পঞ্চম প্রজন্মের প্রযুক্তির মান যেটি সেলুলার ফোন কোম্পানিগুলো ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাপী স্থাপন করা শুরু হয়েছিল এবং ৪জি নেটওয়ার্কগুলোর পরিকল্পিত উত্তরসূরি। যা বেশিরভাগ বর্তমান সেলফোনগুলোতে সংযোগ প্রদান করে। জিএসএম এসোসিয়েশনের মতে, ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী ৫জি নেটওয়র্কের ১.৭ বিলিয়নেরও বেশি গ্রাহক থাকবে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

সর্বশেষ

পড়েছেন তো?

Stay in touch

To be updated with all the latest news, offers and special announcements.