বেসিসের উদ্যোগে চতুর্থ বারের মতো শুরু হচ্ছে ‘বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস ২০২০’। এ বছর প্রায় ৩৬টি ক্যাটাগরিতে ১০৮টি অ্যাওর্য়াড দেয়া হবে। প্রতিযোগিতায় স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রকল্প জমা দেওয়ার জন্য রয়েছে তিনটি পৃথক ক্যাটাগরি। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। আগ্রহীগণ https://bnia.basis.org.bd লিঙ্কের মাধ্যমে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
গতকাল রবিবার (৩১ জানুয়ারি) শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ও তাদের বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর নিয়ে অনলাইন ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে ক্যাম্পাস অ্যাক্টিভিশন: বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস ২০২০ এর আয়োজন করা হয়। সরাসরি জুম প্লাটফর্ম ও ফেসবুকের মাধ্যমে অনলাইনে কয়েক হাজার শিক্ষার্থী সংযুক্ত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্যে প্রতিযোগিতার সহ-আহ্বায়ক রাশেদ কামাল বলেন, এ বছর প্রতিযোগিতাটি প্রথম বছরের তুলনায় প্রায় দশগুণ বড় পরিসরে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। সকলের আগ্রহের প্রেক্ষিতে এবারের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের জন্য রেজিস্ট্রেশনের সময়সীমা ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।
বেসিসের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ফারহানা এ রহমান বলেন, প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ বছরের বিচার প্রক্রিয়া বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস ২০২০ কে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে। তিনি নারীদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধির জন্যও অনুরোধ জানান। এ বছর প্রায় ৩৬ টি ক্যাটাগরিতে ১০৮টি অ্যাওর্য়াড দেওয়া হবে।
বেসিস সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডসের মাধ্যমে মনোনীত প্রকল্পগুলো আন্তর্জাতিক অঙ্গণে প্রতিযোগিতার জন্য মনোনয়ন দেওয়া হয়, যা বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের সক্ষমতাকেও তুলে ধরছে। প্রতিযোগিতার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের যে কোন উদ্ভাবনীমূলক আইডিয়াকে ব্যবসায়ে সম্প্রসারণের বিষয়ে পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
এপিক্টা ২০১৮ ও বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস ২০১৮ বিজয়ী আবুল বাশার রহমান এবং বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস ২০১৯ বিজয়ী আবদুল্লাহ আল আরাফ এই ক্যাম্পাস এক্টিভিশনে তাদের অভিজ্ঞতা বিনিময় করেন। এ ছাড়াও অনলাইনে যোগদান করে বক্তব্য প্রদান করেন আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেডের আইটি ও বিজনেস ট্রান্সফরমেশন বিভাগের প্রধান আলেয়া রফিক ইকবাল।
বেসিস ন্যাশনাল আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস ২০২০ এর স্পন্সর আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড।